পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪!আবেদন করার আগে জানুন

পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪ বা ই-পাসপোর্ট কিভাবে করতে হয় কত টাকা খরচ লাগে,বা দালাল ধরা লাগবে কি না নাকি কিভাবে দালাল এর গরমিল ছাড়া পাসপোর্ট করবো ইত্যাদি আজকে আমি আপনাদের সব কিছু জানাবো।তাই পাসপোর্ট এর সকল বিষয় জানতে আমার পোস্টি পুরোটাই পড়ুন।

https://www.trytofirstit.com/2024/05/blog-post.html

বিশ্বের তালিকায় বাংলাদেশের ১১৯ নাম্বারে ই-পাসপোর্ট চালু রয়েছে।তবে নিজে নিজে ই- পাসপোর্ট আবেদন করতে পারলেও নিজ আঞ্চলে আঞ্চলিক পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজ লাগে সেটা অনেকেই জানেন নাহ।ফলে পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে অনেক ভোগান্তিতে পড়েন।তাই পাসপোর্ট করতে কি কি কাজ করা লাগবে আসুন জেনে নেই।

পেজ সূচিপত্রঃ পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪

পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪ বিস্তারিত জানুন

পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজপাতি লাগে সেটা বয়স ভিত্তিক বা পেশা ভিত্তিক কাগজপাতি লাগে।আপনার বয়স আপনার কর্ম ইত্যাদি কাজের জন্য পাসপোর্ট এর আলাদা আলাদা নিয়ম রয়েছে।বাংলাদেশ পাসপোর্ট অভিদপ্তর সর্বশেষ নির্দেশনা অনুযায়ী পাসপোর্ট করতে জাতীয় পরিচয়পত্র ও জন্মনিবন্ধন সনদ যে পেশায় অন্তরভুক্ত তার প্রমাণপত্র,চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট,আবেদন সামারি,আবেদন প্রিন্টেড কপি,ব্যাংক ড্রপ এর রশিদ প্রয়োজন

আবার যদি আপনি পৌরসভায় বসবাস করেন তাহলে সেখানে নাগরিক্ত সনদ,ট্যাক্স এর কপি,চারিত্রিক সনদ প্রয়োজন।আবার আপনি যে পেশাতে পাসপোর্ট করতে চাইছেন তার প্রমাণ কপি।এছাড়া চাকরিজীবী দের ভিন্ন চাকরিজীবী দের জন্য (NOC) অথবা (GO) লাগে।আবার যদি ছাত্র হয়ে থাকেন তাহলে মাধ্যমিক সার্টিফিকেট প্রয়োজন।

পাসপোর্ট করতে কি কি জমা দেওয়া লাগে জানুন

পাসপোর্ট এর ক্ষেত্রে ব্যাংকড্রপ করতে হয় কিন্তু ই- পাসপোর্ট করতে আবেদকারীর পেশাগত ও বয়সভিত্তিক ভিন্ন ভিন্ন কাগজ লাগে।নিচে কিছু গুরুপ্তপূর্ণ কাগজগুলো হলোঃ

জাতীয় পরিচয়পত্র ও জন্মনিবন্ধন সনদ প্রয়োজন!

পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪ অনুযায়ী প্রকাশিত ব্যাক্তির বয়স যদি ১৮ বছর এর বেশী হয় তাহলে তাহলে অবশ্যই তাকে এনআইডি কার্ড বা ভোটার আইডি কার্ড ব্যাবহার করতে হবে।কারণ ১৮ বছর হয়ে গেলে প্রায় অনেক এর ভোটার আইডি কার্ড হয়ে যায়।আর যদি আপনার কোনো কারণে ভোটার আইডি কার্ড না হয়ে থাকে তাহলে আপনি আপনার জন্মনিবন্ধন সনদ দিয়ে পাসপোর্ট করতে পারবেন।তবে হ্যাঁ ২০ বছর কিংবা তার চেয়ে বেশী হলে আপনার ভোটার আইডি কার্ড ব্যাবহার করা বাধ্যতামূলক।

পাসপোর্টের আবেদন সামারি ও আবেদন কপি প্রয়োজন!

অনলাইনে যখন আপনি আবেদন করবেন বা ব্যাংকড্রপ করবেন তখন আপনাকে একটা অনলাইন কপি দিবে।পাসপোর্ট করতে যা লাগে তার মধ্যে এগুলা গুরুপ্তপূর্ণ।এগুলা সব কিছু আপনার কাছে ডকুমেন্ট করে বা আয়েত্তে রেখে দিবেন।যখন আপনি পাসপোর্ট অফিসে যাবেন তখন বায়োমেট্রিক এর সমায় এই কপি জমা দিতে হবে।\

পাসপোর্টের অনলাইন ফি প্রদান চালান!

ই-পাসপোর্ট অনলাইনে আবেদন করার সমায় পাসপোর্ট ফি অনলাইন/ব্যাংক এর মাধ্যমে পরিশোধ করার পর ব্যাংক থেকে আপনাকে একটা অনলাইন কপি দেওয়া হবে।যখন আপনি আপনার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে যাবেন তখন বায়োমেট্রিক প্রদানের সমায় এটা জমা দিতে হবে।

আপনি যখন অনলাইনে আবেদন করবেন তখন সরাসরি পেমেন্ট গেটওয়ে এর মাধ্যমে জমা দিলে আপনার আবেদনের অ্যাপ্লিকেশনে সামারতি তা উল্লেখ্য করা থাকবে।তবে যদি আপনি চান অনলাইনে পেমেন্ট করে ডিজিটাল চালান এর কপি তুলতে পারবেন।এক্ষেত্রে আপনার অতিরিক্ত পেমেন্ট স্লিপের প্রয়োজন হবে নাহ।

নাগরিকত্ব সনদ প্রয়জোন! 

পুলিশ ভেরিফিকেশন এর জন্য অবশ্যই আপনার নাগরিকত্ব সনদ এর প্রয়োজন।আপনার নিজ এলাকায় ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা থেকে নাগরিকত্ব সনদ সংগ্রহ করে নিতে হবে।আপনার ভেরিফিকেশন এর জন্য যদি পুলিশ বা গয়েন্দা বিভাগ থেকে ডাক আশে তাহলে অবশ্যই আপনাকে নাগরিকত্ব সনদ নিয়ে উক্ত থানায় উপস্থিত হতে হবে।

পুলিশ ভেরিকেশন!

আপনি যখন অনলাইনে আবেদন করে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে কাগজ জমা দিবেন তার কিছু দিনের মধ্যে আপনার কাছে পুলিশ ভেরিকেশন এর জন্য আসবে।আবার আপনার এলাকায় কিছু গয়েন্দারা খোঁজখবর নিবে দেখবে আপনার আপনার কাগজ এর সাথে আপনি পেশা বা সনদ কতটুক সত্য।আবার অতিদ্রুত যদি আপনি পাসপোর্ট করতে চান তাহলে,পাসপোর্ট এর Super express delivery এর জন্য আঞ্চলিক পাসপোর্ট এ জমা দিতে হবে।\

সরকারি চাকরিজীবীদের ই-পাসপোর্ট করতে যা যা প্রয়োজন

পাসপোর্ট সবার এক নাহ পাসপোর্ট বয়সভিত্তিক হয় আবার পেশা ভিত্তিক আলাদাভাবে করতে হয়।যদি কেউ বিদেশে কাজ করার জন্য যায় তাহলে তার আলাদা আবার কেউ যদি চাকরীর জন্য যায় তাহলে তার পাসপোর্ট আলাদা করতে হয়।পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪ অনুযায়ী সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য অন্যদের থেকে বেশী ডকুমেন্ট প্রয়োজন।

https://www.trytofirstit.com/2024/05/blog-post.html

ডকুমেন্টগুলো হলো-(NOC) বা (GO) এগুলা সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য প্রয়োজন,আবার কেউ চাকরি থেকে যদি অবসরপ্রাপ্ত হয়ে থাকেন তাহলে (PRL/অবসরপ্রাপ্ত পেনশন কপির বই) প্রয়োজন।যেহুতু পাসপোর্ট পেশাভিত্তিক করতে হয় যার জন্য এইসব ডকুমেন্ট প্রয়োজন।NOC বা GO কেনো প্রয়োজন তা হলো!

  • যদি কোনো সরকারি চাকরিজীবী তার নিজের জন্য পাসপোর্ট তৈরি করে তাহলে তাকে তার কর্মস্থল বিভাগ/অধিদপ্তর মন্ত্রলয় থেকে সনদপত্র হিসাবে ( NO OBJECTION CERTIFICATE) নিয়ে আসতে হবে,এবং পাসপোর্ট এর সাথে যুক্ত করতে হবে।
  • সরকারি কজে যদি আপনাকে বাইরের দেশে যাওয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে ( GOVERMENT ORDER) নিয়ে এসে পাসপোর্ট এর সাথে যুক্ত করতে হবে।

শিশুদের পাসপোর্ট করতে যা যা প্রয়োজন

পাসপোর্ট করার নিয়ম ২০২৪ অনুযায়ী শিশুদের ই-পাসপোর্ট করতে তার অনলাইন জন্মসনদ পত্র আর পিতা-মাতার ভোটার আইডি কার্ড এর ফটোকপি।শিশুদের পাসপোর্ট করতে যা যা লাগবে তা নিচে লিস্ট দেওয়া হলোঃ-

  1. আবেদন কপি।
  2. অনলাইন জন্মসনদ।
  3. পিতা-মাতার ভোটার আইডি কার্ডের ফটোক।
  4. এক কপি 3R সাইজ সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড ল্যাব প্রিন্টার কপি। 
  5. অ্যাপ্লিকেশন সামারি।
  6. অনলাইন ব্যাংকড্রপের কপি।
  7. পিতা-মাতার ২কপি রঙ্গিন ছবি।
  8. পেশা সিলেক্ট করার জন্য ডিপেন্ডেন্ট দিতে হবে।
আবদেনকারী যদি ৬ বছর বয়স হলে যা যা প্রয়োজন!

পিতা-মাতা যদি বাইরে কোথাও যান যদি ৬ বছর কিংবা তার চেয়েও কম বয়সে সন্তান থাকে তাহলে তার পাসপোর্ট করতে যা যা প্রয়োজন জেনে নিন।

  1. এক কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  2. পিতা-মাতার ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছ।
  3. পিতা-মাতার ভোটার আইডি কার্ডের ছবি।
  4. পেশা সিলেক্ট করার জন্য ডিপেন্ডেন্ট দিতে হবে।
  5. শিশুর জন্য পেশা সিলেক্ট তেমন করতে হয় নাহ।
  6. এক কপি 3R সাইজের সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড ল্যাব প্রিন্টার ছবি।
আবেদনকারীর বয়স ৬-১৫ বছর হলে যা যা প্রয়োজন!

  1. অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদপত্র।
  2. পিতা-মাতার ভোটার আইডি কার্ডের ফটোক।
  3. পিতা-মাতার পাসপোর্ট সাইজের ছবি।(না থাকে অবিভাবক হিসাবে যে কারো দিতে পারবেন)
  4. পেশা প্রমাণপত্র(যদি লেখাপড়া করেন তাহলে সর্বশেষ সার্টিফিকেট অথবা যে পেশাতে অন্তর্ভুক্ত আছেন তার প্রমাণপত্র।
  5. অনলাইনে ফি প্রদানের কপি।

আইডি কার্ড না হলে পাসপোর্ট করতে যা প্রয়োজন

অনেকেই এটা নিয়ে অনেক দুশচিন্তাই থাকেন যে ১৮ বছর হয়ে গেছে পাসপোর্ট হবে কি নাহ। পাসপোর্ট ছোট থেকে বড় সবাই করতে পারেন।বয়স ১৮ কিংবা তারচেয়েও বেশী হয়ে গেছে আপনার পাসপোর্ট করতে যা যা লাগবে তা হলো!

  1. অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদপত।
  2. পিতা-মাতার ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি।
  3. পিতা-মাতার রঙ্গিন সাইজের ২কপি পাসপোর্ট ছবি।
  4. অনলাইন ফি প্রদানের কপি।
  5. পেশা প্রমাণপত্র(যদি আপনি পড়ালেখা করেন তাহলে সর্বশেষ সারটিফিকেট/আপনি যে পেশায় আছেন তার ডকুমেন্ট)
আপনি এগুলা সব সত্য দিবেন কারণ পুলিশ ভেরিফিকেশনে আপনার সব পরিচয় জানবে।তারা যদি আপনার কথার সাথে মিল না পায় তাহলে আপনি অনেক বড় একটা সমস্যা হতে পারে।আর সবচেয়ে উত্তম ১৮ বছর হয়ে গেলে নির্বাচন অফিসে গিয়ে আইডি কার্ডে তৈরি করে নিতে,না হলে অনেক ভোগান্তিতে পরতে পারেন।

জন্মনিবন্ধন সনদপত্র দিতে কতবছর পযন্ত পাসপোর্ট করা যায়!\

আপনার যদি ২০ বছর বয়স পূর্ণ হয়ে যায় তাহলে আপনার এন'আই'ডি কার্ড অবশ্যই লাগবে,কারণ ২০ বছর কিংবা তারচেয়ে বেশী হলে হবে তা জন্মনিবন্ধন সনদ দিয়ে পাসপোর্ট করা যায় নাহ।তবে বাংলাদেশ থেকে কোনো মিশন অথবা কোনো প্রবাসী আবেদন করলে জন্মনিবন্ধন দিয়ে গ্রহণ করা যাবে।তার সাথে তার প্রমাণপত্র অবশ্যই লাগবে।

https://www.trytofirstit.com/2024/05/blog-post.html

পাসপোর্ট করলে যেসব ডকুমেন্ট প্রয়োজন

আপনি যদি পাসপোর্ট করতে চান তাহলে ছোট থেকে বড় সবার পেশার ডকুমেন্ট প্রমাণ দেওয়া লাগবে,পেশা ডকুমেন্ট প্রমাণ ছাড়া পাসপোর্ট হয়না।আর পেশার ডকুমেন্ট সত্যটা সব সমায় প্রয়োগ করবেন কারণ অনেক সমায় পুলিশ/গয়েন্দা ভেরিফিকেশন করার সমায় আপনার সকল তথ্য দেখে নেই।বিভিন্ন পেশার জন্য যে যে ডকুমেন্ট প্রয়োজন তা নিচে দেওয়া হলো!

  • শিক্ষার্থী হলেঃ আপনি যে প্রতষ্ঠান এ পড়েন তার সর্বশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতা(এসএসসি সার্টিফিকেট দিলে হবে) বা অত্র প্রতিষ্ঠান এর স্টুডেন্ট আইডি কার্ড।
  • সরকারি চাকরিজীবীঃ সরকারি চাকরিজীবী হলে আপনার (NOC) বা (GO) পেশা প্রমাণ করতে ডোকুমেন্ট প্রয়োজন।অবসরপ্রাপ্ত হলে PRL ORDER বা পেনশন বই ডকুমেন্ট প্রমাণ করতে প্রয়োজন।
  • বেকারঃ আপনি যদি বেকার হয়ে থাকে তাহলে আপনার এলাকার কাউন্সিলার অথবা পৌরসভা/ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বেকারত্ব সনদ ডকুমেন্ট প্রমাণ করতে প্রয়োজন।
  • ব্যাবসিকঃ আপনি যে ব্যাবসায় অন্তর্ভুক্ত হয়ে আছেন যে ব্যাবসার ট্রেড লাইসেন্স ডকুমেন্ট প্রমাণ করতে প্রয়োজন।
  • কৃষকঃ আপনার জমির পর্চার ফটোকপি ডোকুমেন্ট প্রমাণ করতে প্রয়োজন।
  • গৃহিণীঃ মেয়েদের পাসপোর্ট করার সমায় গৃহিণী দিলেই যথেষ্ট এদের সেরকম ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়না।

হারানো পাসপোর্ট ফিরে পেতে যা যা প্রয়োজন

আপনার পাসপোর্ট যদি কোনো কারণে হারিয়ে যায় তাহলে আপনি যতদ্রুত পারেন আপনার স্থানীয় থাকনা যোগাযোগ করে একটা জিডি করবেন।সেখানে স্থানীয় থানার নির্বাহী অফিসার এর সাথে যোগাযোগ করে একটা সাক্ষর নিবেন।তারপরে উক্ত জিডি আর জাতীয় পরিচয়পত্র নিয়ে আপনি নিজ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে দ্রুত যোগাযোগ করবেন।

তাহলে পাসপোর্ট অফিসে তদন্দ অফিসার আপনার জিডি দেখে আপনার রাখা ডকুমেন্ট দেখে তারা একটা সমায় দিবে,সে সমায় এর মধ্যে গিয়ে যোগাযো করলে আপনি আপনার হারানো পাসপোর্ট আবার নতুন করে পেয়ে যাবেন।

পুরাতন পাসপোর্ট রিনিউ করতে যা যা প্রয়োজন

পাসপোর্ট ৫ বছর ও ১০ বছর মেয়াদে করা যায়।যদি আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ ১০ বছর পার হয়ে তাহলে সে পাসপোর্ট সজল করতে আপনাকে পাসপোর্ট রিনিউ করা লাগবে।তাই মেয়াদোতীর্ণ পাসপোর্ট রিনিউ করতে যে সব কাগজ লাগবে তা হলোঃ

  • ইউটিলিটি বিলের কপি( বিদ্যুৎ,গ্যাস ও পানি বিল)
  • উক্ত এলাকার চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট।
  • যদি পাসপোর্ট হারিয়ে যায় তাহলে উক্ত পাসপোর্টের জিডির মূল কপি। 

শেষ কথা

আমি নিজে পাসপোর্ট করে যতটুক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছি তা সবটুকু তুলে ধরেছি।আমি যে কাগজগুলার কথা বলেছি সেগুলা থাকলে আপনার পাসপোর্ট গ্রহণীয় হবে।তাই আপনি দালাল শরণাপন্ন না হয়ে উক্ত কাগজগুলা নিয়ে নিজেই নিজের পাসপোর্ট তৈরি করুন।আর যদি আমার পোষ্টটি আপনি উপরিক্ত হোন কিংবা ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন,আর হ্যাঁ যদি আমার পোষ্টটি আপনি উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url