রোমানিয়া ভিসা আপডেট ২০২৪!রোমানিয়া কি সেনজেনভুক্ত দেশ জানুন

রোমানিয়া ভিসা আপডেট ২০২৪!রোমানিয়া কি সেনজেনভুক্ত দেশ এই সকল বিষয় এই পোষ্টের মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে।তাই রোমানিয়ার সকল তথ্য ভিসা আবেদন করবেন কিভাবে রোমানিয়া ভিসা বন্ধ নাকি খোলা রোমানিয়া যেতে কতটাকা খরচ পড়বে ইত্যাদি এই পোষ্টে উল্লেখ্য করা হয়েছে।তাই পোষ্টটি শেষ পযন্ত পড়ে রোমানিয়ার সকল তথ্য জানুন।

রোমানিয়া একটা ইউরোপীয় ইউনিয়ানের মধ্যবর্তী দেশ।এই দেশের ইউরোপের অনেক কাছাকাছি দেশ।রোমানিয়া একটি উন্নত দেশ তাই প্রতিবছর এইদেশ থেকে প্রচুর পরিমান লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে।তাই আপনার মুল্যবাল সমায় নষ্ট না করে পুরো পোষ্টটি পড়ে রমানিয়ার সকল তথ্য জানুন।

রোমানিয়া ভিসা আপডেট ২০২৪

অনেকেই আছেন যারা রোমানিয়া যেতে চাচ্ছেন কিন্তু অনেকের রোমানিয়া ভিসা আপডেট ২০২৪ সালের ভিসা ব্যাপারটা অজানা রয়েছে এমনকি আমি নিজেও রোমানিয়া যাওয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করছি।তাই আমার এই আর্টিকেলটা পড়ে রোমানিয়ার ভিসা সম্পর্কে সব জানা-অজানা সব তথ্য জানতে পারবেন।রোমানিয়া হচ্ছে ইউরোপের খুব কাছাকাছি একটা রাষ্ট্র এবং অর্থনীতিক দিক থেকে রোমানিয়া অনেক উন্নত একটি দেশ।

রোমানিয়া উন্নত একটি দেশ হওয়ায় প্রতি বছর সারা দেশ থেকে প্রচুর পরিমাণ শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে।এখানে আপনি ড্রাইভিং ভিসা,কোম্পানি ভিসা,হোটেল বা রেস্ট্রুরেন্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ইত্যাদি ভাবে আপনি রোমানিয়া যেতে পারবেন।কিন্তু গতবছর রোমানিয়াতে প্রায় ৯০ হাজার মত শ্রমিক নিয়োগ দিয়েছিলো এবং তারা তাদের দেশে না থেকে পালিয়ে যাওয়ার কারণে বর্তমানে রোমানিয়া তাদের এমবাসি শ্রমিক নিয়োগ ভিসা বন্ধ করে দিয়েছে।

আবার বাংলাদেশ থেকেও অনেক মানুষ আছে যারা প্রতিনিয়ত রোমানিয়া যাচ্ছেন,তাই অনেকের মনে এই প্রশ্নটা থেকে গেছে যে কিভাবে তারা রোমানিয়া যাচ্ছেন।আসলে তারা বাংলাদেশের এমবাসি থেকে ভিসা পারমিট করে বাংলদেশের পাশের দেশ ভারত থেকে রোমানিয়া যাচ্ছেন।তবে এটা বাংলাদেশের এমবাসিতে বয়সেল সংস্থাটির মাধ্যমে জমা দিলে তারা আপনার কাগজ ভারতের নয়া দিল্লিতে নিয়ে যাবে।

সেখানে আপনার কাগজপাতি সব যাচাই বাছাই করে দেখে সব ঠিক থাকলে আপনাকে আপনি ভিসা পেয়ে যাবেন তবে এটা প্রায় ১৫ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে আপনাকে জানানো হবে।সব কিছু কমপ্লিট হয়ে থেকে ৯০ দিন থেকে ১২০ দিনের মধ্যে আপনার ভিসা চলে আসবে।তাই দালালের সরপন্ন না হয়ে নিজে নিজের সব কিছু তৈরি করুন তাহলে দালাল এর প্রতারণার শিকার হবেন না।

রোমানিয়া ভিসা কত টাকা  

আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা রোমানিয়া ভিসা আপডেট ২০২৪ সালে  সঠিক কত টাকা খরচ পড়বে,যার কারণে আমরা প্রতিনিয়ত দালালদের কাছে প্রতারণার শিকার এবং অধিক টাকা দিয়ে থাকি।তাই আপনি যদি রোমানিয়া যেতে চান অথবা যদি আপনি রোমানিয়া যাবেন মনে করেন তাহলে আমার লিখা আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

আপনি যদি সরকারি কোনো এজেন্সির মাধ্যমে যেতে পারেন তাহলে আপনারন ভিসা বাবদ প্রায় ৪ থেকে ৫ লক্ষর কাছাকাছি খরচ পড়বে।সরকারি এজেন্সিতে গেলে তারা আপনার অল্প টাকায় ভিসা করে দেয় আর এটা দেশের উপকার জন্য এখানে খুব অল্পদিনে ভিসা চলে আসে।আর আপনি যদি বেসরকারি কোনো এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনাকে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকার কাছাকাছি গুনতে হবে।

রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং এজেন্সি

আপনারা যারা রোমানিয়া ভিসা প্রসেসিং এজেন্সির তথ্য জানতে চাচ্ছেন আজকে এই আরটিকেলটি আপনার জন্য,তাই স্কিপ না করে মনোযোগ দিয়ে পূরো আর্টিকেলটি পড়ুন।বাংলাদেশে রোমানিয়ার এমাবসি থাকলেই সাধারণত বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়ার কোনো অফিসিয়্যাল ভিসা নেই কারণ বিগত বছর রোমানিয়া বাংলাদেশে বড় একটা নিয়োগ দিয়েছিলো কিন্তু তারা পালিয়ে যাওয়ার কারনে রোমানিয়া ভিসা বন্ধ করে দিয়েছে।

আপনি তারপরেও যদি রোমানিয়া যেতে চান তাহলে আপনাকে আপনার সব কাগজপাতি বাংলাদেশের এমব্যাসি জমা নিবে তারপরে সেগুলা সরকারের মাধ্যমে ভারতের রাজধানী দিল্লিতে পাঠানো হবে।তবে ভিসা প্রসেসিং এজেন্সির মধ্যে সরকার এজেন্সি গুলোর ভালো এজেন্সি হচ্ছে বয়সেল।এই বয়সেলের মাধ্যমে আপনি আপনার কাগজপাতি দিল্লিতে পাঠাতে পারবেন।

আপনি যদি এভাবে না পারেন তাহলে তাহলে আপনি কিছু বেসরকারি এজেন্সি আছে তার মাধ্যমে যেতে পারেন অথবা আপনার চেনা পরিচিত যদি দালাল থাকে যার উপর আপনার বিশ্বাস রয়েছে চাইলে আপনি তার মাধ্যমে যেতে পারেন। এছাড়াও ঢাকাতে কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আছে যেমন প্রবাসী মন্ত্রণালয় আছে তাদের মাধ্যমে যেতে পারবেন কিংবা মানি এক্সচেঞ্চ অফিসেও ভিসা প্রসেসিংয়ের কার্যক্রম চালানো হয়। 

তাই আপনি এগুলা বিশ্বাসত্ব কোনো এজেন্সির মাধ্যমে করবেন ভূলেই দালালদের চক্রে পড়বেন নাহ।আবার তারা অধিক টাকা চাইলো কখনোই তাদের দিবেন নাহ।কারণ বর্তমান সমায়ে রোমানিয়া ভিসা পাওয়া অনেক কঠিন তাই কোনো ভালো অথবা পরিচিত কেউ থাকলে তার মাধ্যমে করবেন।

রোমানিয়া ভিসা আবেদন ফরম ২০২৪

রোমানিয়া মূলত দক্ষিণ ইউরোপের মধ্যে একটি জনপ্রিয় দেশ।এই দেশের অর্থনীতিক অবস্থা ক্রমাগত বেড়েই চলেছে যার কারণে এই দেশে কর্মসংস্থার জন্য প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণ নিয়োগ দিয়ে থাকে।বর্তমানে বাংলাদেশে এমব্যাসি আছে কিন্তু বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া কোনো প্রকার লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে না।তাই অনেকেই আছেন যারা দালালদের চক্রতে পড়ে অনেক প্রতরণার শিকার হয়ে থাকেন।

বর্তমানে কিছু গুঞ্জন শুনা যায় রোমানিয়া নাকি শেনজন ভুক্ত দেশে স্কৃতি পেয়েছে।তাই রোমানিয়া প্রবাসীরা বর্তমানে ইউরোপের সব রকম সুযোগ-সুবিধা পাবে।আবার অনেক সমায় অনেকেই আছেন যারা রোমানিয়ার ভিসা আবেদন না করতে জানাই তাদের কাছে কিছু দুষ্ট দালাল তাদের কাছে অনেক টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।তাই দালালদের চক্রতে না পরে জানুন রোমানিয়ার ভিসা আবেদন।রোমানিয়া ভিসা আবেদন সাধারণত ৩ ধরনের হয়ে থাকে যথাঃ

  1. লং স্টে ভিসা ফরম।
  2. শর্ট স্টে ভিসা ফরম।
  3. ডিপ্লোমেটিক ভিসা ফরম।
এখান থেকে আপনি যে ভিসাতে যাবেন আপনি পছন্দমত নির্বাচন করে নিতে পারবেন। এরপর আপনাকে আপনার ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী ভিসা আবেদন ফরম ডাওনলোড করে নিতে পারবেন।

আপনার যদি আবেদন ফরমটি ডাওনলোড করা হয়ে যায় তাহলে সেই ফরমটি অবশ্যই রোমানিয়া ভাষায় আবেদন ফরমটি পূরণ করতে হবে,তাই আপনার আশে পাশে কোনো দক্ষ এজেন্সি থাকলে তার কাছে পূরণ করে নিবেন। 

রোমানিয়া ভিসা আবেদন করার নিয়ম 

আমি নিজেও রোমানিয়া যেতে ইচ্ছুক তাই আমি আমার বাস্তব জীবন থেকে আপনাদের সাথে সব তথ্য শেয়ার করবো।তাই আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য যার কারনে পুরো পোষ্টটি পড়বেন।আপনি যদি রোমানিয়া যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে তিনটি ক্যাটাগরির মধ্যে একটা নির্বাচন করতে হবে।তার জন্য রোমানিয়া ভিসা আপডেট ২০২৪ অনুযায়ী রোমানিয়া ভিসা আবেদন করার যে নিয়মগুলো আছে সেগুলো জানুন!

রোমানিয়া যেতে যেসব কাগজপাতি লাগবেঃ

  • আপনি যে ক্যাটাগরিতে রোমানিয়া যেতে চাচ্ছেন সে ক্যাটাগরি অনুযায়ী আপনার কাছে কাগজপাতি রাখতে হবে।
  • তিনটি ক্যাটাগরির মধ্যে আপনি যে ক্যাটাগরিতে যেতে চাচ্ছেন সে ক্যাটাগরির লিংক ডাওনলোড করে নিবেন।
  • তারপরে আপনি যে ক্যাটাগরিতে যাবেন সে ক্যাটাগরির ফরমটি পূরণ করবেন,আর হ্যাঁ এটা কিন্ত্য মনে রাখবেন পূরো ফরমটি রোমানিয়ার ভাষা দিয়ে পূরণ করতে হবে।তাই আপনার কেউ যদি রোমানিয়াতে কর্মরত আছেন তাদের কাছে অথবা বিশ্বাসস্ত এজেন্সির কাছে পূরণ করে নিবেন।
  • যারা রোমানিয়াতে ওয়ার্কপারমিট ভিসাতে যাবেন তাদের ফরমের সাথে অবশ্যই কোম্পানি অফার লেটার থাকতে হবে।অনেকে হয়তে বলবেন যে কোম্পানি অফার লেটার কিভাবে পাবো,এই জন্য আপনাকে রোমানিয়ার বিভিন্ন কোম্পানি চাকরীর ওয়েবসাইট জ্ববের জন্য আবেদন করবেন। 
  • আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসাতে রোমানিয়া যেতে চান তাদের ক্ষেত্রে অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির অফার লেটার লাগবে। 
  •  যারা টুরিস্ট ভিসাতে যেতে গেলে আপনার অবশ্যই ভ্রমনের পরিকল্পনা থাকা লাগবে।আর আপনার প্রমানের জন্য কিছু ডকুমেন্ট প্রয়োজন।
  • এভাবে আবেদন সম্পূর্ণ সঠিক ভাবে ফরমটি পূরণ করা হলে আপনি  রোমানিয়া দ্রুতাবাসের কাছে আপনাকে অ্যাপেয়েন্টমেন্ট নিতে হবে,যদি আপনি রোমানিয়া দ্রুতাবাসের আশে পাশে থাকেন তাহলে আপনি তাদের কাছে নিয়ে নিতে পারেন অথবা যদি আপনি দূরে থাকেন তাহলে অনলাইনের মাধ্যমেও নিতে পারবেন।
  • আপনি অ্যাপেন্টমেন্ট নেওয়ার পর আপনি ইন্টারভিউ নিবে তারপরে ইন্টারভিউ নেওয়া হয়ে গেলে আপনার সকল তথ্য তারা যাচাই বাচাই করে দেখবে। যদি আপনার সকল তথ্য তারা সঠিক ভাবে পায় তাহলে তারা আপনাকে ভিসা দিবে।সব কিছু হয়ে যাওয়ার পর ৪ থেকে ৬ মাস মতো অপেক্ষা করতে হবে।

রোমানিয়া ভিসা চেক করার নিয়ম

বর্তমান সমায়ে রোমানিয়া যাওয়া অনেক কঠিন কারণ,বাংলাদেশে রোমানিয়া এমব্যাসি থাকার পরও বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়ার কোনো ভিসা সিস্টেম চালু নেই।তাই অনেক সমায় দেখা যায় দালাদের ভেজাল ভিসার চক্রতে পরে অনেক টাকা হাতিয়ে নেই।তাই আপনার ভিসা সঠিক কি ভূল তা চেক করার মাধ্যম দেশে চালু রয়েছে।রোমানিয়া সরকার জাল ভিসার সমস্যা সমাধানের জন্য অনলাইন ভিসা চেক সিস্টেমটি চালু করেছে।

অনলাইনে ভিসা চেক করার মাধ্যমে অনেকে দালালদের প্রতারিত হওয়ার হাত থেকে মুক্তি পায়।কারণ সবাই এখন ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে ভিসা সত্য কি মিথ্যা তা অনলাইনের মাধ্যমে দেখতে পাই।আপনার কাছে যদি স্মার্ট ফোন কিংবা কম্পিউটার থাকে তাহলে আপনি যেকোনো ব্রাউজারে গিয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট ভিজিট করে সহজেই ভিসা আসল কি নকল দেখতে পাবেন।

প্রথমে আপনার স্টিকার নাম্বার তারপরে আপনার পাসপোর্ট নাম্বারটি চাইবে,তাই এগুলা সঠিক ভাবে দিবেন তারপরে চেক ইউর ভিসাতে ক্লিক করলেই আপনার ভিসার তথ্য জানতে পারবেন।

রোমানিয়া বেতন কেমন

 রোমানিয়া বর্তমানে শেনজনভুক্ত না হলেও রোমানিয়া একটি দক্ষিণ ইউরোপের দেশ।এদেশে সব কিছু ইউরোপের মতই তাই এখানে বেতনটাও ঠিক ইউরোপের থেকে কম দেইনা।আমরা হয়তো অনেকে আছি যারা রোমানিয়া বেতনের সঠিক তথ্য না জানায় দালালদের মিথ্যা চক্রে ফেসে যায়।তাই দালালদের কথায় প্রতারিত না হয়ে জেনে নিন রোমানিয়াতে ভিসার বেতন কত দেয়।

রোমানিয়া যেহুতু শেনজন ভুক্ত দেশ নাহ তাই এখানে একেক কাজের বেতন একেক ভাবে দিয়ে থাকে।তবে তাদের অনেক কাজে প্রায় ৮০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকার উপরে বেতন পাওয়া যায়।আপনি কাজে যত বেশি দক্ষ হবেন আপনার বেতন তত বেশী হবে।এক্ষেত্রে রোমানিয়াতে যদি আপনি গ্রিনকার্ড পেয়ে থাকেন আর যদি আপনার কাজের দক্ষতা অনেক বেশি দক্ষতা সম্পূর্ণ হয়ে থাকেন আর যদি আপনার কোম্পানি ভালো হয়ে থাকে তাহলে আপনি ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা মত বেতন পেয়ে থাকবেন।

রোমানিয়া টাকার রেট কত!রোমানিয়া টাকার নাম কি?

আমার মত হয়তো অনেকেই আছেন যারা রোমানিয়া টাকার নাম অথবা রোমানিয়া টাকার রেট জানেন নাহ,তাই আমি আপনাকে রোমানিয়া টাকার নাম ও রেট জানাবো।তাই আর্টিকেলটি পুরোটাই পড়ুন।রোমানিয়া যা একটি দক্ষিণ ইউরোপের দেশ বলা হয়,যার কারণে রোমানিয়া একটি উন্নত দেশ হিসাবে বিবেচিত করা হয়।এখানে কর্মসস্থান বেশি থাকার কারণে আর রোমানিয়ার টাকার মান বেশির কারণে এখানে প্রতিবছর প্রায় অনেক লোক নিয়োগ দেওয়া হয়।

রোমানিয়া টাকার নাম হলো রোমানিয়ান লিউ(রোন) ইংরেজীতে Romanian Leu(Ron)

রোমানিয়া ১ টাকা বাংলাদেশের কত টাকা জানুন

\

শেষ কথা

রোমানিয়া হচ্ছে দক্ষিণপূর্ব ইউরোপ দেশ এই দেশ অনেক টাই ইউরোপ হওয়ার নিশ্চয়তা রয়েছে।আবার অনেক গুঞ্জনো শোনা যায় রোমানিয়া নাকি শেনজন ভুক্ত দেশ।আমার জানা মতে রোমানিয়ার সকল তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।যদি এর বাইরে বা কোনো কিছু আপনি জানতে চান তাহলে অবশ্যই কমেন্টে বা আমার মূল পেজের যোগাযোগে গিয়ে কথা বলতে পারেন।আর যদি আপনার আমার পোষ্টটি ভালো লাগে বা আপনার কোনো উপকারে আসে তাহলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানাবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url