মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার ১০টি উপায় বিস্তারিত জানুন

 মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার ১০টি উপায় এই আর্টিকেলে দেওয়া রয়েছে।তাই যারা ঘরে অযথা সমায় নষ্ট না করে ইনকাম করতে চান তারা এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে খুব সহজেই ঘরে বসে একটা লাভজনক ইনকাম করতে সম্ভব হবে।তাই যেসব মেয়েরা আছে তাদের অবসর সমায়ে ইনকাম করতে চাইলে এই ১০টি আর্টিকেল সম্পূর্ণ পড়ুন।

আসলে কোনো কিছু করতে চাইলে সঠিক গাইডলাইন দরকার যদি আপনি কোনো ব্যাবসা বা ইনকামে সঠিক গাইডলাইন পান তাহলে খুব অল্পসমায়ে অধিক টাকা ইনকাম করতে সম্ভব হবেন।তাই আমি চেষ্টা করবো ঘরে বসে কিভাবে ১০টি উপাইয়ে আপনি ইনকাম করতে সফল হবেন।

পেজ সূচিপত্রঃ

মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার ১০টি উপায়

আজকাল দেখা যায় সবার কাছে স্মার্টফোন,তাই অনেকে জানতে চান এই ঘরে বসে কিভাবে ইনকাম করা যায় তাই আজকে আপনার আমি সঠিক গাইডলাইন দিবো যে আসলেই কিভাবে ঘরে বসে ইনকাম করা যায়।তাই অযথা সমায় নষ্ট করে এই আর্টিকেলটি পূরো টাই পড়লে আমি দৈনিন্দন জীবনে ঘরে আয় করতে সক্ষম হবেন।

ঘরে বসে মোবাইলে আয়

ফেসবুকঃআজকাল ফেসবুকের মাধ্যমে অনেকেই প্রতিদিন অনেক টাকা ইনকাম করছে চাইলে আপনিও পারবেন।আপনাকে কাছে স্মার্টফোন থাকলে আপনি রিলিস ভিডিও করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।আপনি চাইলে যেকোনো দর্শনীয় জায়গায় ঘুরতে গিয়ে হাতের স্মার্টফোনটি দিয়ে ভিডিও তৈরি করে তারপরে ফেসবুকে আপলোড করুন।ফেসবুকে আপনি লাইক কমেন্ট ও ফলোয়ার এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।

ইউটিউবঃঅনেকে মেয়েরা আছে যারা রান্না করতে পারে নাহ তাই তারা ইউটিউবে রান্নার ভিডিও দেখে,আপনি যদি ভালো রান্না করতে পারেন তাহলে আপনি সেগুলা কিভাবে রান্না করেন তার একটা ভিডিও করে ইউটিউবে আপলোড করবেন।আপনি রান্না করা ভিডিও যতগুলো মানুষ দেখবে আপনার ইনকাম তত বাড়বে।আবার চাইলে আপনি ইউটিউবে ব্লগিংয়ের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন,যেমন আপনি এলাকা বা দর্শনীয় জায়গা থাকলে সেই জায়গার ভিডিও তৈরি করে ইনকাম করতে পারবেন

ইন্সটাগ্রামঃআজকাল অনেক মেয়ে আছে যাদের ইন্সটাগ্রাম রয়েছে,তাই আপনি যদি সেখানে ভালো কোনো রান্নার ভিডিও দেন আর আপনার ভিডিও যদি টেন্ডিংয়ে চলে যায় তাহলে আপনার লাইক কমেন্ট ও ভিউজের উপর ইনকাম করতে পারবেন।আবার সেখানে ব্লগিংয়ের ভিডিও আপলোড করে ইনকাম করতে পারবেন।

আপওয়ার্কঃইনকাম সাইটের মধ্যমে আপওয়ার্ক একটি জনপ্রিয় সাইট এবং একটি বিশ্বাসস্ত সাইট।এখানে আপনি এড কিংবা লিংকের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।এখানে আপনি একটা অ্যাকাউন্ট তৈরি করে ঘরে বসে বিনা ইনভেস্টে ইনকাম করতে পারবেন

ঘরে বসে হাতের কাজ

অনেক মেয়ে আছে যাদের সংসারের কাজ সেরকম নাহ তাই অনেক সমায় সে সোশ্যাল মিডিয়াতে পার করে দেন,তাই অবসর সমায়ে হাতের কাজ করে কিভাবে ইনকাম করবেন দেখে নিন।মেয়েরা চাইলে ঘরে বসে ভালো একটা টাকা ইনকাম করতে পারবেন।অনেক সমায় দেখবেন আপনার কোনো কাজ নেই তখন আপনি এই কাজ গুলো করতে পারেন।

সেলাইমেশিনঃঅনেক মেয়েরা আছে যারা সেলাইমেশিন চালাতে পারেন আবার অনেকেই আছেন যারা সেলাইমেশিন চালাতে পারেন নাহ।তাই যারা সেলাইমেশিন চালাতে পারেন নাহ তারা একজন দক্ষ সেলাইমেশিন চালাতে পারে এমন একজনের কাছে থেকে সেলাইমেশিনের কাজ টা শিখে নিবেন।এখান থেকে যদি আপনি ভালো এবং দক্ষ সেলাইমেশিন চালাতে পারেন তাহলে আপনি ভালো একটা টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হবেন

গৃহপালিত পশুঃঅনেক মেয়ে আছে যাদের সংসারের কাজ সম্পূর্ণ করার পরো অনেক সমায় বাকি থাকে যা সোশ্যাল মিডিওয়া কিংবা অন্যের সমলোচনায় মেতে থাকি।তাই অন্যের সমলোচনা না করে আপনি ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন।যেমন ধরে গৃহপালিত পশু যেমন মূরগী,ছাগল হাস,গরু ইত্যাদি দেখাশোনা করে মাস শেষে আপনি ভালো একটা টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।

শাড়ি বা থ্রিপিসঃআপনি চাইলে দোকান থেকে পাইকেরি দামে শাড়ি কিংবা থ্রিপিস কিনে বাসায় স্টক করতে পারেন যেমন ধরে বাসায় দোকানের মত করে।এতে করে দেখবেন অনেক মেয়েরা আছে যারা মার্কেট গিয়ে দামের ভয় না কিনে যদি আপনার কাছে সহজেই পেয়ে যায় তাহলে এ থেকে আপনার ভালো একটা ইনকাম আসবে।যদি আপনি তাদের অল্পদামে দেন তাহলে একসমায় দেখবেন আপনার ব্যাবসাটা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

নকশি কাথাঃআজকাল গ্রামে গেলে দেখা যায় অনেকে মেয়ে আছে যারা ঘরে বসে এইসব নকশি কাঁথা তৈরি তা বিক্রি করে।আপনি চাইলে কিছুদিন প্রশিক্ষণ নিয়ে আপনি নিজেও সেটা তৈরি করে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন।অনেক সমায় দেখবেন মেয়েরা নকশি কাঁথা তৈরি করছে এবং স্বামী শহরে গিয়ে ভালো একটা দামে বিক্রি করছে।

অনলাইনে পণ্য বিক্রি করে আয়

বর্তমান সমায় সব জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া,আপনি চাইলে সেখানে দক্ষতা দিয়ে কিংবা বৃদ্ধি খাঁটিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।তাই আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোন দিয়ে কিভাবে ইনকাম করতে পারবেন চলুন দেখি!

• আপনি চাইলে কেক তৈরি করে ইনকাম করতে পারবেন,কারণ বর্তমান সমায়ে অনেকেই জর্ন্মদিনে কেক কেটে উদযাপন করে।সেই কেক যদি আপনি ভালো মতো তৈরি করতে পারেন তাহলে আপনি সেগুলো সোশ্যাল মিডিয়া পেজ খুলে আপলোড দিয়ে বিক্রি করতে পারেন।
• আজকাল সোশ্যাল মিডিওয়া গুলোতে নকশি কাঁথার জনপ্রিয়তা অনেক দেখা যায় আপনি চাইলে সেগুলো তৈরি করে সোশ্যাল মিডিওয়াতে আপলোড দিয়ে ভালো একটা টাকা আয় করতে সক্ষম হবেন।
• আপনার যদি সেলাইমেশিনের কাজ জানা থাকে তাহলে আপনি ভালো এবং আলাদা ডিজাইনের থ্রিপিস তৈরি করে সেগুলো ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়াতে বিক্রি করতে পারবেন।আজকাল ফেসবুক ইউটিউবে ঢুকলেই দেখা যায় এমন পণ্য অনেকেই বিক্রি করে ভালো একটা টাকা ইনকাম করছে।
• আজকাল সোশ্যাল মিডিয়াতে শিতের পিঠার জনপ্রিয়তা অনেক দেখা যায়,আপনি চাইলে শিতের সমায় পিঠা তৈরি করে সেগুলো অনলাইনের সোশ্যাল মিডিয়াতে বিক্রি করতে পারবেন।

ফেসবুক/ইউটিউব মার্কেটিং করে আয়

আজকাল চারদিকে দেখা যায় বর্তমান সমায় ডিজিটালে রুপান্তরিত হয়েছে কারণ এখন মানুষ বাজার কিংবা মার্কেটে কেনা-কাটি করার চেয়ে অনলাইনে কেনা-কাটি করতে সাচ্ছন্দ বোধ করছে।আজকাল মানুষ কোনো কিছু একটু ভিডিও দেখে অর্ডার করলেই বাসায় বসে থেকে সে পণ্যটা হাতে পেয়ে যাচ্ছে। বর্তমান সমায়ে ফেসবুক কিংবা ইউটিউব মার্কেটিং করে ঘরে বসে অনেক টাকা উপার্জন করতে সক্ষম হচ্ছেন।

অনেকে আছে যারা আসলে রান্না করতে জানেনা তাই তারা ইউটিউব কিংবা ফেসবুকে রান্নার ভিডিও সার্চ করে,তাই আপনি যদি ভালো রান্না করতে পারেন তাহলে আপনি একটা ভিডিও করে তারপরে সেটা ফেসবুক/ইউটিউবে আপলোড করবেন।এখান থেকে যত মানুষ আপনার এই ভিডিওটা দেখবে আপনি তত ইনকাম করতে সক্ষন হবেন।

আপনি চাইলে ফেসবুক কিংবা ইউটিউব ব্লগিংয়ের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।যদি আপনি একটা দর্শনীয় জায়গায় ঘুরতে যান তাহলে সেখানকার সম্পূর্ণ ডিটেলস টা জেনে ভিডিও করবেন তাহলে দেখা যাবে কি অনেক মানুষ আছে যারা সেই জায়গায় যাওয়ার আগে ইউটিউব কিংবা ফেসবুকে সার্চ করে দেখবে।একারণে সেখান থেকে আপনি ভালো একটা ইনকাম করতে পারবেন।

আপনি যদি ভালো জর্ন্মদিনের কেক তৈরি করতে পারেন তাহলে আপনি সেগুলো ফেসবুক কিংবা ইউটিউব মার্কেটিং করে বিক্রি করতে পারবেন।তার জন্য একটা কেক তৈরির পেজ খুলে সেখানে কেক এর ছবি আপলোড দিয়ে বিক্রি করুন।

আশে পাশে অনেক রেস্টুরেন্ট দেখা যায় আসলে তারাও চায় যদি তার রেস্টুরেন্টটা কেউ মার্কেটিং দেয়।কারণ আপনার যদি একটা জনপ্রিয় পেজ থাকে তাহলে আপনি সে রেস্টুরেন্টে খাবার খেয়ে ভিডিও তৈরি করে লোকেশান টা বলে দেন,তাহলে সেখান থেকে আপনি কমিশন 

ফ্রিল্যান্সিং করে আয়

আজকাল অনলাইনে ইনকাম করার জন্য সব চেয়ে জনপ্রিয় ও নির্ভরযোগ্য সাইট হচ্ছে ফ্রিল্যাসিং করা।এই ফ্রিল্যান্সিং করে অনেকি লাখ লাখ টাকা ইনকাম করে।যদি আপনি সঠিক একটা গাইডলাইন পান আর যদি আপনার ফ্রিল্যান্সিং করার মন মানুষিকতা থাকে তাহলে আপনার ইনকাম সম্ভব।যেমন আমি ফ্রিল্যাসিংয়ে সঠিক গাইডলাইন অর্ডিনারি আইটিঅর্ডিনারি আইটি থেকে পেয়েছি।আপনারা চাইলেও এইখান থেকে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন।

আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের ফাইবার কিংবা ওয়েব ডেভলপার বা ব্লগিং সাইট তৈরি করে ইনকাম করতে পারবেন।আজকাল ফাইবার অনেক জনপ্রিয়তা দেখা যায় অনেকেই আছেন যারা ফাইবার এ কাজ করে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হয়েছেন।আবার আপনি চাইলে ওয়েব ডেভলপার এর কাজ করে আয় করতে পারবেন।

বিউটিপার্লার করে আয়

আজকাল মানুষ নিজের সৌন্দয্য টা তুলে ধরার অনেক চেষ্টা করে,যার কারণে তারা বিউটি পার্লারে গিয়ে থাকে।আপনি যদি পার্লারের কাজ জানেন তাহলে আপনি একটা পার্লার দিতে পারেন।কারণ বর্তমান সমায় দেখা যায় আজকাল গ্রামে পার্লারের দোকান রয়েছে যেখান থেকে অনেকেই সৌন্দয্য হওয়ার চেষ্টা করে।তাই আপনি চাইলে আপনার এলাকায় পার্লার এর দোকান দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন।

বর্তমান সমায় শহরে বিউটি পার্লারের অভাব নেই কিন্তু যদি আপনি গ্রামের কোনো জায়গায় যান সেখানে কোনো পার্লার নেই।তাই আপনি যদি গ্রামে কোনো একটা জায়গায় পার্লার দেন তাহলে সেখান থেকে আপনি ভালো একটা টাকা আয় করতে পারবেন।

আরটিকেল/ব্লগ রাইটিং করে আয়

আজকাল সমায়ে অনেকেই আছে যারা ফ্রিল্যান্সিংয়ের ব্লগিং সাইট নিয়ে কাজ করেন যার জন্য তাদের একজন দক্ষ রাইটার দরকার হয়ে থাকে।আপনি যদি ল্যাপটপ/কম্পিউটারে দক্ষ রাইটার হয়ে থাকেন তাহলে আপনি এই আর্টিকেল রাইটিং করে মাসে একটা ভালো টাকা আয় করতে পারবেন।বর্তমান বাজারে আর্টিকেল রাইটিং করে দিনে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা পযন্ত ইনকাম করা যায়।

আপনি যদি একটা পোস্ট লিখে দেন তাহলে আপনি ৫০০ টাকা করে পাবেন।এক্ষেত্রে আপনি যতগুলো পোস্ট লিখে দিবেন আপনি সে পরিমাণ টাকা পাবেন।তাই আপনি যদি কম্পিউটারে একজন দক্ষ রাইটার হয়ে থেকেন তাহলে আপনি ভালো একটা পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ঘরে বসে ব্যাবসা করে আয়

বেঁচে থাকার জন্য সবার নৃত্য প্রয়োজনীয় জিনিস দরকার হয়ে থাকে,আর এই দরকারি জিনিসগুলো যদি আমি ঘরে বসে পেয়ে থাকি তাহলে আমি বাজার না গিয়ে তার কাছেই নিবো এভাবে আমি সমায়টা নষ্ট হবে নাহ।এই কথাটা আজকাল প্রায় সবাই বলে থাকে,তাই আপনি যদি বাজার থেকে কোনো পাইকেরি নিয়ে আসেন তারপরে এলাকায় বিক্রি করেন তাহলে এ থেকে মাসে আপনার একটা ভালো টাকা আয় করতে পারবেন।

আপনি চাইলে শাড়ি কিংবা থ্রিপিস বাজারে গিয়ে কিংবা নিজে তৈরি করে এলাকায় বিক্রি করতে পারেন।এটা থেকে আপনি ঘরে বসে নিজের মত করে ব্যাবসা করতে পারেন।আমার একটা আত্নীয় এভাবে ঘরে বসে ফল বিক্রি করে মাসে ভালো একটা আয় করতে সম্ভব হয়েছেন।তাই আপনারা চাইলে এই ব্যাবসা করতে পারেন এইখান থেকে ভালো একটা আয় করতে সক্ষম হবেন।

অফলাইন/অনলাইনে পাঠদানের মাধ্যমে আয়

অনেকে মেয়ে আছে যারা পড়াশোনা শিখে বর্তমান সমায় বেকার অবস্থায় আছেন কিংবা বিয়ে করেছেন,তারা চাইলে পাঠদানের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।অনেক সমায় দেখা যায় অনেকেই আছেন যারা ছেলে মেয়ে পড়াবেন এইরকম বাসায় একটা টিচার রাখতে চাই আপনি চাইলে সেখানে যোগাযোগের মাধ্যমে তাকে পড়িয়ে মাসে একটা ভাল আয় করতে পারবেন।

আবার আপনি চাইলে আপনার মেধা খাঁটিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।প্রথমে আপনি একটা ফেসবুকে কিংবা ইউটিউবে একটা অ্যাকাউন্ট খুলে তারপরে সেখানে আপনি পাঠদান দিবেন।অনেকেই আছে অনেক কিছু জানে নাহ সে যদি আপনার ভিডিও দেখে তাহলে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।

রান্নার ভিডিও তৈরি করে আয়

আজকাল অনেক মেয়েরা আছে যারা আসলে রান্না করতে পারেন নাহ,আবার এমন কিছু আনকমন রান্না আপনি জানেন যেটা শেয়ার করবেন।আপনার যদি সোশ্যাল মিডিয়াতে একটা অ্যাকাউন্ট থাকে তাহলে সেখানে আপনি আপলোড করবেন,এখন এথেকে যে যে আপনার ভিডিও দেখবে এবং রান্না করবে আপনি তার বেনিফিট অনুযাইয়ী টাকা পাবেন।

অনেকেই আছেন যারা রান্না জানেন নাহ তাই তারা ইউটিউব কিংবা ফেসবুকে রান্নার ভিডিও দেখতে চায়।আপনি যদি একজন দক্ষ রাঁধুনি হয়ে থাকেন তাহলে আপনি সে রান্নার ভিডিওগুলো রেকর্ড করে ফেসবুক কিংবা ইউটিউবে আপলোড করবেন এথেকে আপনার সেই ভিডিওগুলো যত মানুষ দেখবে আপনার ইনকাম তত বাড়বে।

শেষ কথা

মেয়েদের ঘরে বসে আর করার ১০টি উপায় তুলে ধরেছি,এই ১০টি উপায় যা আমার বাস্তব জীবন থেকে তুলে ধরেছি।আমি আশে পাশে যেসব মেয়েরা দেখি বাসায় বসে থেকে এই সব কাজ গুলো করে মাসে ভালো একটা টাকা আয় করতে সক্ষম হয়েছে।তাই আপনার যদি সংসার কাজ করে দেখেন অনেক অবসর সমায় পার করছেন তাহলে আপনি এই কাজগুলো করতে পারেন।

আপনি যদি আপনার সংসারে ইনকাম করেন তাহলে দেখবেন আপনার সংসারটা অনেক সুন্দর হয়ে গেছে।শুধু শুধু সোশ্যাল মিডিয়াতে অযথা সমায় পার না করে দৈনিন্দন জীবনের জন্য এই সব কাজগুলো করতে পারেন।তাই যদি আমি পোষ্টটি পড়ে কেউ উপাকৃত হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই বলবেন ধন্যবাদ।