৭ দিনে ব্রণ দূর করার উপায় সেরা ১০টি প্রাকৃতিক নিয়ম জানুন!

ব্রণ দূর করার উপায় এমন কিছু প্রাকৃতিক নিয়ম জানাবো যা ব্যাবহার করে আপনি আপনার মুখের ব্রণ সহজেই দূর করতে পারবেন।তাই আজে বাজে সব জিনিস ব্যাবহার না করে প্রাকৃতিক নিয়মে কিভাবে আপনার মুখের ব্রণ দূর করবেন তার নিয়ম গুলো জানতে পুরো পোষ্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ূন।

ব্রণ দূর করার উপায়

আমি কোনো ডাক্তার নই কিন্তু আমারো মুখে ব্রণ হইতো তাই আমি যে যে নিয়মে ব্রণ দূর করতে সক্ষম হয়েছি আজকে তা সম্পূর্ণ টা আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।তাই আসুন জেনে নিন কিভাবে আপনার মূখ ভর্তি ব্রণ দূর করবেন।

সূচিপত্রঃ ব্রণ দূর করার উপায় সেরা ১০ টি প্রাকৃতিক নিয়ম জানুন!

ব্রণ দূর করার উপায়

সুন্দর চেহেরা কে না চান,কিন্তু এই সুন্দর চেহেরাতে যদি আপনার কালো কালো ব্রণ বের হয় তাহলে দেখতে অনেক বিশ্রী লাগে তাই নাহ।অনেক উপায় ট্রাই করছেন কিন্তু ব্রণ ভালো হচ্ছে নাহ বা কমছে নাহ,বরং দিন দিন তা বেড়েই চলেছে তাই সঠিক নিয়ম মেনে চলু ব্রণের কোনো বংশ মুখে থাকবে নাহ।তাই জানুন কোনো নিয়মে ব্রণ দূর হবে!

  • দৈনিন্দন জীবনে তৈলক্ত বা ফাস্টফুড জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে,কারণ নিয়মিত তৈলক্ত খাবার খেলে মুখের মধ্যে ব্রণ তৈরি হয়।
  • দৈনিন্দন জীবনে খাবারের সাথে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি খেতে হবে,কারণ ভিটামিন-সি ব্রণে জন্য খুব কারযকারি।নিয়মিত ভিটামিন-সি খেলে মুখে ব্রণের হাত থেকে বাঁচা যায়িয়িউ
  • ক্লিংজিং যা ব্রণ দূর করার একটি গুরুপ্তপূর্ণ মাধ্যম,যখন আপনি ক্লিংজিং করবেন তখন অবশ্যই আপনার বেঞ্জলপার্ক অক্সাইড ও সানিসালিক এসিড থাকতে হবে।
  • তারপর প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে মুখে ভালোভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে নিবেন,তারপরে ফেসওয়াস দিয়ে ধুয়ে নিবেন।আপনার মুখ যদি তৈলক্ত হয়ে থাকে তবে আমার মনে Garnier Turbo brighet এই ফেসওয়াস টা ব্যাবহার করলে আপনার মুখের তৈলক্ত ভাব টা সহজেই দূর হয়ে যাবে।
  • একটা লেবু রস করে তা মুখে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন,লাগানো হয়ে গেলে ২০-৩০ মিনিট পযন্ত অপেক্ষা করুন।অপেক্ষা করা হয়ে গেলে তা ফেসওয়াস দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।এভাবে ৭দিন করুন দেখবেন আপনার মুখের ব্রণ আসতে আসতে দূর হয়ে গেছে।
  • এক চা-চামচ লেবুর রস ও এক চা-চামচ মধু ভালো ভাবে মিশিয়ে মুখের ব্রণ কিংবা মুখের কালো জায়গায় ভালোভাবে ৩০-৪০ পযন্ত লাগিয়ে রাখুন।এভাবে ৭দিন ব্যাবহারে দেখবেন আপনার মুখের ব্রণ কিংবা কালো দাগ দূর হয়ে যাবে।
  • এক চা-চামচ লেবুর রস আর এক টুকরো এলোভেরার পাতা ভিতর থেকে এক চা-চামচ রস এক সঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।মিশানো হয়ে গেলে যেসব জায়গায় ব্রণ আছে সেব জায়গায় ভালোভাবে লাগিয়ে রাখুন এবং তা সকালে ফেসওয়াস দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।এভাবে ৭দিন নিয়ম মেনে চললে ব্রণ আপনাকে বাই বাই বলবে।
  • টমেটো যা ব্রণ দূর করার জন্য অনেক উপকারি একটা ফল,তাই এক চা-চামচ লেবুর রস ও এক চা-চামচ টমেটোর রস এক সঙ্গে মিশিয়ে নিন,মেশানো হয়ে গেলে তা ব্রণে ভালোভাবে ২০-৩০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন।তারপরে ফেসওয়াস দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে নিন।এভাবে ৭দিন নিয়ম মেনে চললে ব্রণের দাগ ভালো হয়ে যাবে।
  • কাঁচা হলুদ যা ব্রণের জন্য উপকারী জিনিস,তাই আপনি যদি নিয়মিত গোসল করার আগে কাঁচা হলুদ মুখে ভালোভাবে ২০-৩০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন তারপরে গোসলের সমায় ফেসওয়াস দিয়ে ধুয়ে নিলে ব্রণ দূর করা যাবে।
  • কমলা লেবুর খোসা যা ব্রণের জন্য উপকারি,তাই কমলা লেবুর খোসা রোজ মুখের ব্রণে ভালোভাবে ডলা দিয়ে লাগিয়ে রাখুন তাহলে কিছু দিন পর দেখবেন আপনার ব্রণ আগের চেয়ে অনেক ভালো হয়ে গেছে।
  • অনেক সমায় বেশি রাত জাগার কারণে ব্রণ হয়ে থাকে,তাই আপনি নিয়মিত তাড়াতাড়ি ঘুমানো অভ্যাস করলে ব্রণ দূর করা সম্ভব হবে।
  • নিম পাতা এক চা-চামচ ও লেবুর রস এক চা-চামচ ভালোভাবে মিশিয়ে নিন,মেশানো হয়ে গেলে তা আপনার মুখের ব্রণে ভালোভাবে লাগিয়ে রাখুন এবং কিছুক্ষণ পর ধুরে ফেলুন,দেখবেন আগের চেয়ে মুখ আর উজ্জ্বল ও ব্রণ ভালো হয়ে গেছে।
লেবুর রস কেনো এতো ব্রণের জন্য উপাকারী তা হলো,লেবুতে রয়েছে সাইট্রিক অ্যাসিড যা ত্বকের জন্য খুব উপকারী।এটা আপনি রোজদিন খেলে কিংবা রস করে মুখে দিলে আপনার ব্রণ ভালো করতে সাহায্য করবে।লেবুতে সাইট্রিক অ্যাসিড থাকার কারণে আপনার মুখে তৈলক্ত ভাব দূর করে এবং ব্রণগুলোকে সহজেই মেরে ফেলে।তাই কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই আপনার মুখের ব্রণ গুলো সহজেই দূর করুন।

ব্রণ কি!ব্রণ কেন হয় জানুন

ব্রণ হচ্ছে আমাদের ত্বকের যে হেয়ার ফলিকল গুলা থাকছে সে হেয়ার ফলিকল টা রুট যে ক্লক হয়ে ব্রণ তৈরি হয়।হেয়ার ফলিকলের রুটের  ভিতরে যে ডেটসেল জমা হয় বা আমার ত্বকের নরমাল জমা হয়ে থাকে তাহলে ব্রণ সৃষ্টি হয়।যারা বাইরের ফাস্টফুড কিংবা তৈলক্ত খাবার খেলে মুখে ব্রণ তৈরি হয়।আমরা দৈনিন্দন জীবনে প্রতিদিনেই বাইরে যাই,বাইরে যে ধোলা-বালি থাকে তা থেকে মুখে ব্রণের সৃষ্টি হয়।

আবার অনেকেই আছেন যাদের মাথাই অনেক খুকোশি থকে,সে যদি অ্যান্টিড্যান্ড্রফ ব্যাবহার না করলে এই খুকোশি থেকে ব্রণ এর সৃষ্টি হয়ে থাকে।অনেক মেয়েরা আছে যারা নিয়মিত মেক-আপ ব্যাবহার করেন কিন্তু সেটা ভালো ভাবে পরিস্কার করেন নাহ।এই পরিস্কার না করার কারণে অনেক সমায় মুখে ব্রণ সৃষ্টি হয়।

অনেক সমায় আপনি গভীর রাত পযন্ত জেগে থাকেন আপনার এই রাত জাগার জন্য ব্রণ হয়ে থাকে।নিয়মিত যাদের রাত জাগানো অভ্যাস আছে তাদের মুখে অনেক বেশি ব্রণ দেখা যায়।আবার অনেকেই আছেন যারা নোংড়া আপত্তিকর ভিডিও দেখেন তাদেরও মুখে ব্রণ বের হওয়ার সম্ভবনা অনেক বেশি থাকে।

ত্বকের সাধারণ যত্ন

নিয়মিত ত্বকের যত্ন নিলে অনেক সমায় ব্রণ নামক বিপদ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।তাই ব্রণের হাত থেকে ত্বকের যত্ন নেওয়া গুরুপ্তপূর্ণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।এক্ষেত্রে ভালো একটা ক্লিনজার ব্যাবহার করবেন যেটা আপনার ত্বককে ভালো রাখবে।এক্ষেত্রে আপনি ডাক্তার এর কাছে থেকে আপনার ত্বকের জন্য কি ক্লিনজার ব্যাবহা করবেন তা জেনে নিবেন।

আপনি নিয়মিত ক্লিনজারটা ব্যাবহার করবেন যেমন ধরেন ঘুম থেকে উঠে ক্লিনজার টা ব্যাবহার করতে পারবেন বা বাইরে যখন বের হবেন তখন ক্লিনজার টা ব্যাবহার করবেন আবার আপনি যখন বাহিরে থেকে বাসায় আসবে আপনার মুখের ধুলেবালি পরিস্কার করার জন্য ক্লিনজার টা ব্যাবহার করতে পারেন।এক্ষেত্রে দেখবেন আপনার মুখ দেখতে অনেক উজ্জ্বল আর ব্রণহীন লাগবে।

ত্বকের সাধারণ যত্ন

ব্রণ হলে কি কি করা যাবে না!

আমাদের সাধারণত সবার জীবনে ব্রণ নামক জিনিটা হয়ে থাকে,কিন্তু ব্রণ হলে কি কি করণীয় তা না জানার কারণে অনেক সমায় আমাদের মুখে ব্রণ আর বেশি বৃদ্ধি পায়।তাই আপনার মুখে যদি ব্রণ হয়ে থাকে তাহলে আবশ্যই আপনার জানা উচিত কি কি করতে হয়।তাই জেনে নিন ব্রণ হলে কি কি করা যাবে নাহ!

  • ব্রণ হলে সর্বপ্রথম আপনি ব্রণে কখনোই হাত দিবেন নাহ।কারণ ব্রণে হাত দিলে আপনার হাতে থাকা ময়লা বা ভাইরাসা ব্রণে চলে যাবে যা থেকে ব্রণ আর বৃদ্ধি পাবে।
  • ব্রণ হলে আপনি কখনো সেটা গালাবেন নাহ,কারন আপনি যখন ব্রণ টা গালাবেন তখন ব্রণ রাগান্বিত হয়ে থাকে।যার কারণে ব্রণ ভালো হওয়ার চেয়ে অনেক বেশি বৃদ্ধি পায়।
  • আপনি যদি ব্রণ টা পপ বা গালিয়ে দেন তাহলে আপনার ব্রণে ঐখানে দাগ বা গর্ত তৈরি হতে পারে,তাই ব্রণ হলে কখনোই গালাবেন নাহ।
  • ব্রণের জায়গায় কখনো সুঁই কিংবা কাঁটা দিয়ে ক্ষত করবেন নাহ,কারণ এগুলা করলে আপনার সে জায়গা কালো বা গর্ত হয়ে যেতে পারে।
  • ব্রণ হলে কখনো নখ দিয়ে সেখানে টিপা বা ক্ষত করবেন নাহ,কারণ সেখানে নখ দিয়ে টিপলে ব্রণ রাগান্বিত হয়ে আরো বেশি ক্ষতি হতে পারে।

তাই উপরোক্ত নিয়মগুলো আপনি যদি মেনে চলেন তাহলে আপনার মুখ ব্রণের আঘাত থেকে অনেক রক্ষা পাবে এবং আপনার মুখে ব্রণ বের হলে তা আর বেশি হবে নাহ।তাই মুখে ব্রণ থেকে বাঁচতে আর মুখ আরো উজ্জ্বল করতে উপরোক্ত নিয়ম গুলো মেনে চলুন।

কি কারণে ব্রণ বাড়ে!

ব্রণ বৃদ্ধি হওয়ার মূল কারণ হলো আপনার দৈনিন্দন জীবনে খাবার এর জন্য,আপনার দৈনিন্দন জীবনে খাবার জন্য আপনার মুখের ব্রণ বৃদ্ধি পায়।আপনি যদি বাইরে কোনো তৈলক্ত খাবার কিংবা বাইরের ফাস্টফুড খেলে ব্রণ বৃদ্ধি পায়।আমাদের দৈনিন্দন অনেকেই আছেন যারা হেলদি ডায়েটে থাকতে পারেন নাহ বিশেষ করে তাদের এই সমস্যা টা বেশি দেখা যায়।

ব্রণ বৃদ্ধ হওয়ার আর একটা মূল কারণ সেটা হলো প্রতিদিন রাগ জাগা অভ্যাস,এই প্রতিদিন রাত জাগলে ঘুমের অভাবের কারণে আসলে ব্রণ দিন দিন বৃদ্ধি পায়।তারপরে পানি কম পান করার কারণে আপনার ব্রণ বৃদ্ধি হতে হতে পারেন।ডাক্তার প্রতিদিন পানি খেতে বলে একটা আর আমরা খাই আর একটা যার কারণে ব্রণ বৃদ্ধি পায়। 

আবার অনেক সমায় দেখা যায় অনেকেই আছেন যারা অন্যের ব্যাবহ্রত জিনিস ব্যাবহার করেন অনেক সমায় এর কারণে হয়ে থাকে।তাই ব্রণ থেকে বাঁচিতে হলে অন্যের জিনিস ব্যাবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।

কোন ফেসওয়াস ব্রণ দূর করে

এখানে সাধারণত বিশেষ কোনো ফেসওয়াস নাই যে ফেসওয়াসে আপনার ব্রণ দূর করতে পারবে,তাই আপনি একজন স্কিন ডাক্তার এর কাছে গিয়ে সেখানে আপনার ত্বক পরিক্ষা করে নিতে পারেন কোন ফেসওয়াস টা আপনার জন্য ভালো।তবে ডাক্তারদের মতে যেকোনো ফেসওয়াস হোক না কেনো তার মধ্যে দুই টা গুণ থাকতে হবে তা হলো!

  • Benzoyl Peroxaide
  • Salicylic Acid

ফেসওয়াসের গায়ে উপরোক্ত দুইটা জিনিস দেখে কিনবেন,কারণ এই দুইটা জিনিস ব্রণের জন্য অনেক উপকারী বলে ডাক্তারা মনে করেন।তাই আপনার যদি অধিক ব্রণ হয়ে থাকে তাহলে ফেসওয়াস কিনার সমায় অবশ্যই এই দুইটা জিনিস দেখে কিনবেন।

কোন ফেসওয়াস ব্রণের জন্য ভালো

ঘরোয়া প্রাকৃতিক উপায়ে ব্রণ দূর করার উপায়

অনেক সমায় অনেকেই জানতে চান যে ঘরোয়া প্রাকৃতিক উপায়ে কিভাবে ব্রণ দূর করবো,এক্ষেত্রে আপনি পারবেন তবে অথেন্টিক কিছু ব্যাবহার করলে তা সহজেই দূর করা যাবে।তবে অনেক সমায় সবার ক্ষেত্রে তা কাজে দেই নাহ,যাদের ক্ষেত্রে কাজে দেইনা তাদের এইভাবে ঘরোয়া উপায়ে না গিয়ে অবশ্যই একজন স্কিন ডাক্তারের যাওয়া উচিত।

ঘরোয়া উপায়ে আপনি ব্রণ দূর করতে পারবেন যেমন আপনি তেলক্ত খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে।বাইরে আজে বাজে ফাস্টফুড কিংবা তৈল জাতীয় খাবার থেকে দূরে থাকতে হবে।অন্যের কোনো ব্যাবহার করা বস্ত্র ব্যাবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে।আবার অনেকেই আছেন যারা রাত জাগ্রত হোন কিংবা রাতে আপত্তিকর ভিডিও দেখেন এইসব থেকে বিরত থাকলে আপনি অবশ্যই ব্রণ থেকে মুক্তি পাবেন।

লেখকের মন্তব্য

আমরা যারা অনেকেই আছি যাদের ব্রণ নিয়ে অনেক সমস্যা এই ব্রণের কারণে অনেকের সুন্দর চেহেরা টা নষ্ট হয়ে যায়।তাই আমি আপনাদের আমাদের এমন কিছু টিপসের কথা বলে যেগুলা ব্যাবহার করে আমি নিজে তার উপকার পেয়েছি।তাই আপনারা এই টিপস গুলো যদি মেনে চলেন তাহলে অবশ্যই আপনি ব্রণ নামক বিপদ থেকে মুক্তি পাবেন।

এখানে আমি আপনাদের কিছু প্রাকৃতিক নিয়মে ব্রণ দূর করার উপায় বলেছি এবং সাথে কিছু ডাক্তারের পরামর্শ ও দিয়েছি,তাই আপনি যদি উপরোক্ত নিয়ম গুলো মেনে চলেন তাহলে অবশ্যই ব্রণ থেকে মুক্তি পাবেন।আর যদি আমার লিখা কিংবা কোনো জায়গায় কিছু জানতে চান তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url